বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপার্সন তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডাঃ জুবাইদা রহমানকে দুদকের মামলায় কারাদন্ড প্রদানের প্রতিবাদে তাৎক্ষনিক ভাবে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে ঝিনাইদহ জেলা যুব ও ছাত্রদলের কর্মীরা। বুধবার বিকালে রায় ঘোষনার পরপরই শহরের নতুন হাটেখোলা থেকে এই মিছিল শুরু হয়। বিক্ষোভ মিছিলটি নতুন হাটখোলা থেকে শুরু হয়ে হামদহ এলাকার দিকে চলে যায়। যুবদলের এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় মিছিল শেষে ঝিনাইদহ জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সাজেদুর রহমান পাপপু, যুবদলের সভাপতি আহসান হাবিব রণক, সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম পিন্টু, মিজানুর রহমান সুজন, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি এসএম সমিন, সাধারণ সম্পাদক মুশফিকুর রহমান মানিক, সাবেক ছাত্র নেতা আরিফুল ইসলাম আনন, যুবদল নেতা আবুল বাশার বাশি, ছাত্রদলের ইমরান হোসেন, মাসুম ও শাহরিয়ার রাসেল বক্তব্য রাখেন। সংক্ষিপ্ত সমাবেশে যুবদলের সভাপতি আহসান হাবিব রণক বলেন, এই রায় জনগন মানে না। এই রায় শেখ হাসিনার রায়, আদালতের নয়। তিনি আরো বলেন, এ মামলায় মোট ৫৭ জন সাক্ষী ছিল। মাত্র ১৬ কার্য দিবসে ৪২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেছেন আদালত। যা আদালত অঙ্গনে নজিরবিহীন ঘটনা। ঝিনাইদহ জেলা ছাত্রদলের সভাপতি সমিন বলেন, মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ হয়েছে নজিরবিহীন দ্রæততম সময়ে। রাতের অন্ধকারে সাক্ষ্যগ্রহণ হয়েছে। এমনকি এই মামলার সাক্ষ্যগ্রহণের দিন দেশ নায়ক তারেক রহমান ও তার স্ত্রী জুবাইদার আইনজীবীরা যাতে এজলাসে থাকতে না পারে পিপি’র নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সমর্থক আইনজীবীরা মারধর করে বের করে দিয়েছে। অথচ আজ আদালত ফরমায়েশি রায় দিয়েছে। এই রায় দেশের জনগন মানে না।
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট