নিহতের বাবা আব্দুল খালেক বলেন, উত্তরা ১৪ নম্বর সেক্টরের ১০ নম্বর রোডে বন্ধু ওবায়দুলের সঙ্গে বাগবিতণ্ডার একপর্যায়ে আরও দুজন মিলে লিমনকে ছুরিকাঘাত করে। রাস্তায় রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকলে আমরা খবর পেয়ে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। কী নিয়ে তাদের মধ্যে শত্রুতা তৈরি হয়েছিল আমি কিছু জানি না।
তিনি আরও বলেন, আমাদের গ্রামের বাড়ি জামালপুর সদর উপজেলায়। বর্তমানে উত্তরা ৫ নম্বর সেক্টরের ৯ নম্বর রোডের হাবিব মার্কেটের পাশে ভাড়া বাসায় থাকতাম।
ঢামেক পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে জানানো হয়েছে।
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট