1. fauzursabit135@gmail.com : Fauzur Rahman Sabit : Fauzur Rahman Sabit
  2. sizulislam7@gmail.com : sizul islam : sizul islam
  3. mridha841@gmail.com : Sohel Khan : Sohel Khan
  4. multicare.net@gmail.com : অদেখা বিশ্ব :
রবিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:০৫ অপরাহ্ন

বাঁওড় ইজারা বাতিল করে জেলেদের স্বার্থে জলমহাল নীতিমালা প্রণয়নে দেশব্যাপী স্মারকলিপি পেশ

সুজন বিপ্লব
  • প্রকাশিত: বুধবার, ২২ জানুয়ারী, ২০২৫
আগামী  এক মাসের মধ্যে ৪ দফা দাবি মেনে না নিলে রাজধানী ঢাকায় গণসমাবেশ ও প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় অভিমুখে সারাদেশের বাঁওড় জেলেদের গণদাবিযাত্রা
ইজারা বাতিল করে বাঁওড় জেলেদের প্রথাগত মালিকানার রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও মাছ ধরার অধিকারসহ প্রকৃত মৎস্যজীবীদের স্বার্থে জলমহাল ব্যবস্থাপনা নীতিমালা প্রণয়নে ৪ দফা দাবিতে সারাদেশের বাঁওড় অঞ্চলে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বরাবর স্মারকলিপি পেশ ও বিক্ষোভ সমাবেশ একযোগে দেশব্যাপী কর্মসূচি সংগঠিত হয়েছে।
ঝিনাইদহ: জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে বাঁওড় জেলেদের বিক্ষোভ সমাবেশে বাংলাদেশ বাঁওড় মৎস্যজীবী আন্দোলনের ঝিনাইদহ জেলা শাখার উদ্যোগে সংগঠনের জেলা নেতা বাসুদেব বিশ্বাসের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক নির্মল হালদার, সদস্য সচিব সুজন বিপ্লব, ঝিনাইদহ জেলা কমিটির সদস্য সচিব নিত্য হালদার প্রমুখ। সমাবেশ শেষে আজ ১৯ জানুয়ারি সারাদেশের বাঁওড় অঞ্চলের জেলায়-জেলায় জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, ভূমি মন্ত্রণালয়, পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি পেশ কর্মসূচি অংশ হিসাবে ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসকের নিকট স্মারকলিপি হস্তান্তর করা হয়। কর্মসূচিতে সংহতি জানান যুব ইউনিয়ন কেন্দ্রীয় সদস্য ও জেলা সভাপতি আবু তোয়াব অপু, উদীচী সাবেক সভাপতি তোফাজ্জেল লস্কর, কৃষক সমিতির জেলা আহ্বায়ক সাজ্জাদ হোসেন, উদীচী সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম মিটুল, বাঁওড় মৎস্যজীবী আন্দোলনের ঝিনাইদহ জেলা নেতা শীতল হালদার। জেলা প্রশাসকের পক্ষে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(ভূমি) গোকুল চন্দ্র কবিরাজ গ্রহণ করে স্মারকলিপি।
ভূমিসন্তান বাঁওড় জেলেদের জীবন বাঁচাতে ৪ দফা দাবির কথা জোরালোভাবে উল্লেখ করেছেন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ : ১. বাঁওড়সমূহে ইজারা পদ্ধতি পুরোপুরি বাতিল করে বাঁওড়ে জেলেদের ন্যায়সঙ্গত মালিকানার স্বীকৃতি দিতে হবে।
২. বাঁওড়ে মাছ চাষে রাষ্ট্রের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হলে রাষ্ট্রের অর্থায়নে ও জেলেদের সাথে নায্য উৎপাদনের অংশীদারিত্ব চুক্তির মাধ্যমে করতে হবে।
৩. সামাজিক নিরাপত্তা বলয়ের আওতায় প্রকৃত বাঁওড় মৎস্যজীবীদের জন্য রেশনিং এর ব্যবস্থা করতে হবে।
৪. বাস্তুতন্ত্রের ক্ষতি না করে বাঁওড়ে মাছের প্রাকৃতিকভাবে বেড়ে ওঠার পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।
 বংশপরম্পরায় বাঁওড়ের মালিকানা জেলেদের দাবি করে বলুহর বাঁওড় জেলে নির্মল হালদার বলেন, আগামী একমাসের মধ্যে আমাদের সমস্যার সমাধান করা না হলে দেশের সব বাঁওড় পাড়ের জেলে নারীপুরুষ, শিশু ও প্রবীণেরা দলবেঁধে আগামীতে রাজধানী ঢাকায় সরকারের প্রধানমন্ত্রী উপদেষ্টা বরাবর ধর্না দিতে বাধ্য হবো। সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিলে বাঁওড় ইজারা বাতিল  ও জেলেদের মালিকানার দবিতে নানা স্লোগান দেন বিভিন্ন বাঁওড় থেকে জড়ো হওয়া গরিব, ভূমিহীন ও বেকার জেলেরা।
যশোর: বাঁওড়ে ইজারা বাতিল ও জেলেদের স্বার্থে জলমহাল নীতিমালা প্রনয়ণে ৪ দাবিতে সারাদেশের বাঁওড় অঞ্চলের বিক্ষোভ ও স্মারকলিপি পেশ কর্মসূচির অংশ হিসাবে বাংলাদেশ বাঁওড় মৎস্যজীবী আন্দোলন যশোর জেলা শাখার পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বরাবরে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে স্মারক লিপি প্রদান করা হয়েছে।
কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে গত ১৯ জানুয়ারি রোববার দুপুরে যশোরের জেলা প্রশাসক আজাহারুল ইসলামের কাছে এই স্মারকলিপি প্রদান করেন বাংলাদেশ বাঁওড় মৎস্যজীবী আন্দোলন। স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়, জনস্বার্থের কথা বিবেচনা করে জলমহাল ইজারা বাতিল ও ইজারা গ্রহীতা কর্তৃক সাবলিজের ফলে ইজারা চুক্তির জলমহাল নীতিমালা লঙ্ঘন হচ্ছে। এজন্য অবিলম্বে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণে কার্যকর উদ্যোগ নেয়া প্রয়োজন।
স্মারকলিপিতে আরও বলা হয়, জলমহাল নীতিমালায় ইজারার সিদ্ধান্ত জলমহাল পাড়ের জেলেদের অনুকূলে নেই। তাদেরকে বঞ্চিত করা হয়েছে। ইজারাদাররা প্রভাব খাটিয়ে অন্যত্র সাবলিজ ও অপরিকল্পিতভাবে অতিরিক্ত মুনাফার লোভে মাছ চাষে রাসায়নিক প্রয়োগ ঘটাচ্ছে। জলমহাল ইজারা প্রদান করার ফলে সুদীর্ঘ সময় ধরে জলমহালের ওপর নির্ভরশীল লাখ লাখ প্রকৃত মৎস্যজীবীর স্থায়ী কর্মহীনতা সৃষ্টি হয়েছে। মৎস্যজীবীরা বিকল্প কোনো কাজ করতে অভ্যস্ত নয়। তারা বংশ পরম্পরায় মাছ আহরণের সঙ্গে জড়িত ও তাদের জীবন জীবিকা নির্বাহের একমাত্র অবলম্বন জলমহাল। ফলে একটি সম্প্রদায়ের জীবন ও জীবিকা আজ হুমকির সম্মুখিন।
তাই এই জনগোষ্ঠীর জীবিকায়ন নিশ্চিত করতে রাষ্ট্রকে উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে বলে স্মারকলিপিতে দাবি জানানো হয়েছে। একইসাথে জেলেদের মালিকানার স্বীকৃতি, প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ, পুনর্বাসস করা, জেলে ও রাষ্ট্র কর্তৃক উৎপাদনের অংশীদারত্বের চুক্তি অনুযায়ী উৎপাদনের ন্যায্য বন্টননীতির। মৎস্যজীবীদের জীবন জীবিকার সংকট সমাধানে চার দফা দাবি অবিলম্বে বাস্তবায়নের কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানান নেতৃবৃন্দ।
স্মারকলিপি প্রদানকালে উপস্থিত ছিলেন উদীচী যশোর সভাপতি অ্যাডভোকেট আমিনুর রহমান হিরু, নারী নেত্রী অ্যাডভোকেট কামরুন নাহার কণা, বাঁওড় মৎস্যজীবী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা আব্দুর রহিম, যুগ্ম আহ্বায়ক মফিজুর রহমান নান্নু,সংগঠনের জেলা নেতা বাঁওড় মৎস্যজীবী ইন্দ্রজিৎ কুমার হালদার, নকুল্ল বাগদী, আলী হোসেন প্রমুখ।
চুয়াডাঙ্গা: বাঁওড় ইজারা বাতিল ও মৎস্যজীবীদের স্বার্থে জলমহাল নীতিমালা প্রণয়নে ৪ দফা দাবিতে দেশব্যাপী কর্মসূচি অংশ হিসাবে আজ ১৯ সে জানুয়ারি ২০২৪ সংগঠনের চুয়াডাঙ্গা জেলার শাখার কর্তৃক  বিভিন্ন বিল, বাঁওড়ে মৎসজীবীদের একক অধিকার প্রদান ও সকল মধ্যসত্ত্বভোগী রাজনৈতিক প্রভাবশালী অমৎস্যজীবী পরগাছাদের নামে লীজ প্রথা বাতিলের দাবিতে মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ এবং ভূমি,  বন ও পরিবেশ মন্ত্রনালয়ের উপদেষ্টা মহোদয়গণের বরাবরে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে স্মারকলিপি প্রদান করেন। স্মারকলিপি পেশকালে উপস্থিত ছিলেন বাঁওড় মৎস্যজীবী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা প্রবীণ কৃষকনেতা ও  বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ মজনুর রহমান, কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক কৃষকনেতা লুৎফর রহমান, সংগঠনের জেলা নেতা ওমর আলী, মো: মুক্তার আলী, জেলা কৃষক সমিতির সাধারন সম্পাদক ইয়াছিন খন্দকার, বাঁওড় আন্দোলন সংগঠক কাজল মাহমুদ, হোসেন আলী, শেখ ফরিদ,বদরুল আলম ফিট্টু প্রমুখ নেতৃবৃন্দ উপস্হিত ছিলেন।
মেহেরপুর: বাঁওড় ইজারা বাতিল করে জেলেদের স্বার্থে জলমহাল নীতিমালা প্রণয়নে বাংলাদেশ বাঁওড় মৎস্যজীবী আন্দোলন মেহেরপুর জেলা শাখার উদ্যোগে মেহেরপুর জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা  বরাবর স্মারকলিপি পেশ। এসময় সংগঠনের যুগ্ম আহ্বায়ক শহীদুল ইসলাম কানন, উদীচী জেলা সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. মিজানুর রহমান প্রমুখ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সিলেট: জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে বাঁওড় জেলেদের বিক্ষোভ সমাবেশে করেছে বাংলাদেশ বাঁওড় মৎস্যজীবী আন্দোলন সিলেট জেলা শাখা। বাঁওড় মৎস্যজীবী আন্দোলনের জেলা সংগঠক হাছান বক্ত চৌধুরী কাওসার এর  সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন  মৎস্যচাষী নির্মল বিশ্বাস, যুবনেতা বিদুৎ দাশ, ছাত্রনেতা মিজু আহমদ কামরান প্রমুখ। সমাবেশ শেষে আজ ১৯ জানুয়ারি সারাদেশের বাঁওড় অঞ্চলের জেলায়-জেলায় জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, ভূমি মন্ত্রণালয়, পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি পেশ কর্মসূচি অংশ হিসাবে সিলেট  জেলা প্রশাসকের নিকট স্মারকলিপি হস্তান্তর করা হয়। জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শের মাহবুব মুরাদ  গ্রহণ করেন স্মারকলিপি।
হবিগঞ্জ: প্রকৃতির জলাধার-মানবোনা টেন্ডার,বাঁওড় মৎস্যজীবীর ন্যায়সঙ্গত অধিকার স্লোগানে সারা দেশের ন্যায় হবিগঞ্জ এ জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি পেশ। জলমহাল ব্যবস্হাপনা নীতিমালা, জাল যার -জলা তার নীতির বাস্তবায়ন।  স্হানীয় শহীদ মিনারে বাংলাদেশ বাঁওড় মৎস্যজীবী আন্দোলন হবিগঞ্জ জেলা শাখা বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে। ইজারা বাতিল করে বাঁওড় জেলেদের প্রথাগত মালিকানার রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও মাছ ধরার অধিকার সহ প্রকৃত মৎসজীবীদের স্বার্থে ,জলমহাল ব্যবস্থাপনা নীতিমালা প্রণয়নে ৪ দফা দাবীতে সারাদেশের বাঁওড় অঞ্চলে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয় বরাবর স্মারকলিপি ও বিক্ষোভ সমাবেশ কর্মসূচীর অংশ হিসাবে হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করে বাংলাদেশ বাঁওড় মৎসজীবী আন্দোলন হবিগঞ্জ শাখা। স্মারকলিপি প্রদানপূর্ব শহীদমিনারে বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন- সংগঠনের জেলা নেতা পীযুষ চক্রবর্তী, এডভোকেট জুনায়েদ আহমেদ, গণতান্ত্রিক আইনজীবী সমিতির কেন্দ্রীয় নেতা এডভোকেট মুরলী ধর দাশ, জেলা বারের নির্বাচিত সদস্য এডভোকেট আঃ ওয়াহিদ মনির, বাংলাদেশ ক্ষেতমজুর সমিতির আহবায়ক  ক্ষেতমজুরনেতা রঞ্জন কুমার রায়। উপস্থিত ছিলেন শ্রমিক নেতা আঃ কাইয়ুম, কৃষকনেতা কাজল চক্রবর্তী, মৎস্যজীবী আন্দোলনের সংগঠক ভূষণ চৌধুরী, রতন কুমার দাস, মোঃ রুবেল মিয়া প্রমুখ।
সভায় বক্তাগণ বলেন- জলমহাল নীতিমালা লঙ্গনে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ ও জলমহাল ইজারা বাতিল করে প্রকৃত মৎস্যজীবীদের স্বার্থে জলমহাল ব্যবস্থাপনা নীতিমালা ২০০৯ জাল-যার, জলা-তার, নীতি বাস্তবায়নের দাবী জানান।
মৎস্যজীবী নেতৃবৃন্দ, বাঁওড়গুলার ইজারা পদ্ধতি পুরোপুরি বাতিল করে বাঁওড়ে জেলেদের ন্যায়সঙ্গত মালিকানার স্বীকৃতি দেওয়াসহ ৪ দফা দাবী সম্বলিত স্মারকলিপি জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট  ৩ টি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বরাবর প্রেরণপূর্বক লাগাতার কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন। বাঁওড় অঞ্চলের উল্লেখিত জেলাগুলো ছাড়াও অন্যান্য বাঁওড় জেলায় অনুরূপ কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
আন্দোলন সংগঠক ও গবেষক সুজন বিপ্লব বলেন, সরকারের বিভিন্ন খাতের ভর্তুকির চেয়েও একবারে তলানী পরিমাণ টাকার অংকে ইজারা থেকে রাজস্ব আদায়ের সাথে ১ কোটি জেলে জনগোষ্ঠী কর্মসংস্থান হারিয়ে না খেয়ে মরছে। জলমহাল থেকে উচ্ছেদের শিকার ভূমিপুত্র বাঁওড় মৎস্যজীবীরাও সারাদেশে লক্ষ লক্ষ পরিবার-পরিজন পথে বসেছে। ঝিনাইদহ-যশোরের বৃহত্তম বলুহর, জয়দিয়া, কাঠগড়া, মর্জাত, ফতেপুর, বেড়গোবিন্দপুর বাঁওড়ে ইজারাপ্রথার কুফলে ভূমিহীন, গরিব ও বেকার ৩০ হাজার জেলে ও সারাদেশের ১ কোটি জেলে জনজীবনের বাঁচার আকুতি রাষ্ট্রকে মনোযোগ দিয়ে শুনতে হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট

Theme Customized BY LatestNews