পর্ব – ১৫ কোরবানির ঈদও জেলখানায় কাটিয়ে দিলাম। কোরবানির ঈদের মিনিমাম দুই মাস পর আমার রমনা থানার মামলা – ২৫(১০)২১ নং মামলাটির জামিন বেল আসে। দুটি মামলার জামিন হলেও পল্টন
অবরুদ্ধ কারাগার পর্ব – ১৪ পুরো রমজান মাস ও ঈদ জেলখানায় কাটিয়ে দিলাম। জামিনের কোন সাড়া – শব্দ নেই। জেলবন্দী এক নেতা বড় ভাই বললেন তিনি আমার মামলার বিষয়টি দেখবেন।
পর্ব – ১৩ মামলা নিয়ে পরিবারের গাফিলতি দেখে কারাগারে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ প্রায় কমিয়েই দিয়েছিলাম। লাইব্রেরীতে বই পড়ে,নিরক্ষরদের শিক্ষা দান করে আর সমমনা ব্যাক্তিদের সঙ্গে আড্ডা দিয়ে কারাগারের দিনগুলো পার
পর্ব – ১২ যতোগুলো বইয়ের নাম লিস্ট আকারে লিখেছি এগুলো ছাড়াও আরো বেশ কিছু বই পড়া হয়েছিল কারাগারের লাইব্রেরীতে। কিন্তু বই গুলো অসম্পূর্ণ পড়া হয়েছে বিধায় সেই সব বইয়ের নাম
পর্ব – ১১ কারাগারের তিনটি লাইব্রেরীতেই আমার নিয়মিত বই পড়া চলতো। প্রথম প্রথম লাইব্রেরীতে বসেই পড়তাম। পরে আস্তে আস্তে জানলাম কিভাবে বই ধার নিয়ে ওয়ার্ডে যাওয়া যায়। একটু পরিচিত হবার
পর্ব – ১০ যমুনা ভবনের যে ওয়ার্ডে (যমুনা ৬/১)আমি থাকতাম সে ওয়ার্ডের অধিকাংশই ছিল মাদক মামলার আসামী। জলসিড়ি ওয়ার্ড থেকে যমুনা ওয়ার্ডে আবার ট্রান্সফার হবার পর গিয়ে দেখলাম ওয়ার্ডের ইনচার্জ
পর্ব – ০৯ জলসিড়ি ওয়ার্ডে থাকা অবস্থায় আমার কোর্ট স্লিপ এলো।আমাকে ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টএ উঠানো হবে। তারপর কোর্টএ উঠানো হলো। উকিল ডাক্তারের সমস্ত সার্টিফিকেট কোর্ট এ শো করলেন।আমার জামিন চাইলেন। মেজিস্ট্রেট
পর্ব – ০৮ হাসপাতালের বেডে শুয়ে থাকা কারাগারের চেয়েও বেশী কষ্টকর।তার কারণ আসামী রোগীদেরকে পায়ে ডান্ডা বেরী আর হাতে হাতকড়া পড়িয়ে ফেলে রাখা হয় হাসপাতালের বিছানায়।নড়াচড়া করার মত কোন অবস্থা
পর্ব – ০৭ কারাগারের মেডিকেল থেকে যখন ঘোষণা আসলো বাহির মেডিকেলে পাঠানোর কথা তখন ওয়ার্ডের ইনচার্জ ডেকে বললেন, ভাই আপনি তো ভি এই পি আসামী।আমাদের কিছু খরচ টরচ দিয়েন।এখানে কিছু
পর্ব – ০৬ আমার ওয়ার্ডে আমার সঙ্গে কেস পার্টনার শুধু মহসিনকে দেয়া হলো।আর বাকিদের দেয়া হলো অন্য ওয়ার্ডে।এই ওয়ার্ডে অধিকাংশই মাদক মামলার আসামী। শুধু আমার ওয়ার্ড নয়।পুরো জেলখানায় গিজ গিজ