সেন্টমার্টিন ভ্রমন প্রথমদিন- তিন তারিখ অফিস থেকে বলে একটু আগেভাগেই বেড়িয়ে পড়লাম, কারণ লাগেজ গোছানো বাকি। আর কিছু জিনিসপত্র কেনা বাকি ছিলো। (জিনিসপত্র বলতে কিছু খাবার-দাবার… যেমন চকলেট-বিস্কিট-চিপস্)। এগুলো সেন্টমার্টিনের
নদের দেখা পেতে পলাশীর প্রান্তরে গিয়ে অনেক খুঁজে কিছু একটা পাওয়া গেল! বদ্ধজলের এই ধারাকে নদ মনে হয়নি একবারের জন্যও। কিন্তু বাসুদেবপুরে গিয়ে গিয়ে সেই ক্ষীণধারাটিও লাপাত্তা।কোন খোয়াব দেখিনি তো!
সেন্টমার্টিন ভ্রমন প্রাক কথন-৩ আমার জ্বর কমে গেলো পরেরদিনই। অর্জন-অরিত্রের জ্বর নেই। ফলে একটু আশাবাদী হয়ে উঠলাম। হয়ত নির্দিষ্ট দিনের আইসোলেশান শেষ করেই আমরা রওনা করতে পারব। হলোও তাই। কমিয়ে
২০১৩ তে মাগুরার গণজাগরণ মঞ্চ শুরু হল , প্রতিদিন দুপুর ৩টা গড়ালেই ইউশাকে নিয়ে বেরিয়ে পড়তাম । প্রথম কয়েকদিন অংশগ্রহণকারীদের আয়োজনে চলল। পরে উপস্থিতির সংখ্যা বাড়তে থাকায় চৌরঙ্গীতে বসার কার্পেট
সেন্টমার্টিন ভ্রমণ প্রাক কথন-২ অনেক কথা, অনেক জল্পনা-কল্পনা’র পরে ঠিক হলো সেন্টমার্টিন যাওয়া হবে। শারমিন-দোলন কনফার্ম। বাকিরা কেউ কিছুদিন আগে গিয়েছে, কেউ সিলেট হলে যেত, ইত্যাদি। তখন ডিসেম্বর মাসের মাঝামাঝি।
ফারাক্কার ২২ কিলোমিটার উজানে গঙ্গার পাগলা কালী মন্দিরের পাশে এক উত্তাল নদীর জন্ম। গঙ্গার এই সন্তান জন্মে এক সন্ন্যাসীর আস্তানা ভেঙ্গে যায়। সন্ন্যাসী তাঁর ধ্যান মন্দির ভাঙ্গার অপরাধে নদীকে অভিশাপ
সেন্টমার্টিন ভ্রমণ প্রাককথন-১ প্রায় তিনবছর বাদে ঘুরতে যাব। উত্তেজনায় টগবগিয়ে প্রায় ফুটছি… সাথে জমা হয়েছে এই জল্পনা-কল্পনা যে অরিত্র খানিক বড় হবার পরে এই প্রথম বেড়াতে যাওয়া… ও কি করবে
গায়ে কাটা দেওয়ার মতোই যাদুকরি তার রূপ। অপরূপ স্বচ্ছ পানিতে নিজের মুখ দেখে দূরের আকাশ। আকাশের সব নীল আর পাহাড়ের সবুজ যেন মিশে আছে এই নদীর স্বচ্ছ জলে। সূর্যের গতির
কোথায় যেতে হবে জানেন শুধু কয়েকজন। রাতের দিকে চলতে থাকে এক সাজোয়া বাহিনী। এবারের গন্তব্যস্থল গণভবন। সেখানে প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীসহ বেশকিছু লোক অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। রাত সাড়ে দশটায় পেছনে হাত
আমি যখন খুব ছোট স্কুলেও যাই না তখন আমার আব্বা কেসেট প্লেয়ারে বাজাতেন অন্তরা চৌধুরীর ও লতা মুঙ্গেশকরের গান, রবীন্দ্র সংগীত, দেশাত্মবোধক গান, নজরুল সংগীত। আমিও গাইতাম,“ ইয়ে কন আয়া