শূদ্রের শূদ্র হল নমঃশূদ্র! সেই নমঃশূদ্র থেকেই সাধারণত আমরা বাঙালি মুসলমান। বাঙালি মুসলমানের মন এঁকে ছিলেন আহমদ ছফা। পুঁথির কাল্পনিক অতি আজগুবি চরিত্রে আস্থা রাখা বাঙালির মন এখন বদলেছে। কারণ
যদি সিন্ধু নদের অববাহিকায় এবং আরো পূর্বের বিস্তীর্ণ এলাকায় বসবাস করার জন্য নাগরিকদের হিন্দু বলা হয়ে থাকে তবে ভারত-পাকিস্তান-বাংলাদেশের সব নাগরিকই হিন্দু। পারস্যের মানুষ সিন্ধুকে হিন্দু উচ্চারণ করায় এমনটা হয়েছিল।
অনেক সময় মনে হয়, প্রতিবাদে বুঝি কোন কাজ হয় না! উল্টো ঝুঁকি বেড়ে যায়। প্রতিবাদ না হওয়া সমাজে একটা ভীতি কাজ করে। মানুষ মনে করে প্রতিবাদ করলে কাজতো হবেই না
সুবিধার জন্য মানুষই বছরকে মাসে ভাগ করে নিয়েছিল। তখনও দিনের নাম আসেনি। নতুন চাঁদ উঠা থেকে মাস শুরু হয়। অর্থাৎ মানুষ মাস ব্যবহার করতে শিখেছিল আগে। এক মাস ত্রিশ দিন।
সদ্যপ্রয়াত মিলান কুন্ডেরা বলতেন, ‘একজন লেখকের কাজ সত্য প্রচার নয়। একজন লেখকের কাজ হল সত্য খুঁজে বের করা।’ একজন লেখকের লেখা পড়ে পাঠক যদি উন্নত মানুষ না হয় তবে তাকে
১৩ বিলিয়ন আলোক বর্ষের মধ্যে কোন আসমানের দেখা পায়নি নাসা৷ তাহলে বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থে বর্ণিত আসমান অর্থাৎ আকাশগুলো কোথায় গেল? ওরা কি নাসার কার্যক্রম দেখে ভয়ে পালাল? নাকি এসব আকাশের কথা
আরব-পারস্যে আলো জ্বালাতে ১ লক্ষ ২৪ হাজার বা ২ লক্ষ ২৪ হাজার নবী রসুল এসেছেন৷ তাতে আরব-পারস্য কতোটা আলোকিত হয়েছে? পাশ্চাত্যের দেশগুলোতে একজনও নবী-রসুল আসার তথ্য নেই৷ সেখানেই জ্ঞান ও
স্রষ্টা সকল মানুষকে সৃষ্টি করেছেন। স্রষ্টা মুসলিমদেরও সৃষ্টি করেছেন। অতএব স্রষ্টা অমুসলিমদেরও সৃষ্টি করেছেন। এখন স্রষ্টার অস্তিত্ব থাকলেই কেবল এই যুক্তি সিদ্ধ হবে। এই যুক্তি অনুমান নির্ভর। এবং এটা এই
আদম ও হাওয়ার গন্ধম খাওয়া নিয়ে তাদের কথোপকথন এর কথা বলছিলাম ধর্ম পড়াতে গিয়ে। ছাত্রী বলল, ‘স্যার গতকাল আপনি সমাজ পড়াতে গিয়ে বলেছিলেন, ‘আদিম মানুষ কথা বলতে পারতো না’, আজ
আমাদের নারী জাগরণের অগ্রদূত বলা হয় বেগম রোকেয়াকে। শত বছর আগের তার কর্মকাণ্ড ওই সময়ের নারীরা খুব কমই জানতে পেরেছিল। আজকাল নারীরা আর বেগম রোকেয়ার খোঁজও রাখেন না। আমি অনেক