ইরানে চার দশকের বেশি শিয়া মৌলবাদীগোষ্ঠী ক্ষমতায়৷ শাহ পহলবিকে ক্ষমতাচ্যুৎ করে কথিত বিপ্লব সিন্দাবাদের দৈত্যের মতো চেপে বসে ইরানিদের কাঁধে৷ এই বিপ্লবের সবচের ক্ষতিগ্রস্থ হয় ইরানি নারীরা৷ এক সময় তারা
ভারতে মুসলিমরা থেকে গেল কেন? এ নিয়ে গবেষণা অনেক হয়েছে এবং সেসব কারণও সত্য। ছোট বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে এতো মুসলিমের সংকুলানও হতো না। ধর্মীয় বিভেদ ও অসহনশীলতা এবং সংখ্যাগরিষ্ঠদের সম্পত্তির
আদিম মানুষ আরাধনা করতো খাদ্য সংকট ও রোগের হাত থেকে বাঁচতে৷ সূর্যদেব ঠিক থাকলে ভাল শস্য হবে৷ বেশি তাপ দিলেও ক্ষতি, না দিলেও ক্ষতি৷ বৃষ্টির দেবতা ও খাদ্যের দেবতা তাদের
আমরা পাঁচ অন্ধের হাতি দর্শনের গল্পটি জানি৷ পাঁচ অন্ধকে হাতি দেখতে গেল৷ যার হাতে যা ঠেকলো সে সেটাকে ভালমতো উপলব্ধি করলো৷ সবাই নিশ্চিত হয়েই বলল আরে হাতি হল— যে হাতির
কমরেড স্তালিনের মৃত্যুর পর থেকে আশির দশক পর্যন্ত সোভিয়েত ইউনিয়নে অনেক কালো টাকার মালিক তৈরি হয়। এই কালো টাকা বিনিয়োগের কোনো সুযোগ ছিল না তখনকার সোভিয়েত ইউনিয়নে। আশির দশকে এই
পিকে সিনেমাটি দেখে বিস্মিত হয়েছিলাম। আশাবাদি হয়েছিলাম- মানুষ হয়তো ভণ্ডবাবাদের দরবারে হাজির হয়ে রং নাম্বার ধরে ফেলবে এবং তাদের মুখোশ খুলতে থাকবে। বিপন্ন হয়ে পড়বে ভণ্ডবাবারা। ভারতের মতো একটি মৌলবাদী
নাটোরের একটি কলেজের সহকারী অধ্যাপক খায়রুন নাহারেরঅপমৃত্যু নিয়ে মিডিয়া ভুবনে ঝড় বইছে।তিনি ৪২ বছর বয়সে ২১ বছরের এক যুবককে বিয়ে করেছিলেন! সেই থেকেই এই জীবনবিনাশী কাহিনীর সূত্রপাত।এমন আরো একটি ঘটনা
আমি কোন দাসী নই, আমি গনিমতের মাল হতে চাই না, আমি স্বাধীন,স্বতন্ত্র, শান্তি প্রিয়, সম্মান প্রিয় মানুষ- আমি সন্তান উৎপাদনের মেশিন নই। আমার আছে স্বাধীন দেশে স্বাধীনভাবে বেঁচে থাকার অধিকার।
‘যত মত তত পথ’ কথাটি কালী সাধক রামকৃষ্ণ পরমহংস দেবের৷ এর ব্যাখ্যাও তিনি বিভিন্ন সময় দিয়েছেন— ‘আমার মত ঠিক আর অপরের মত ভুল— এমন ধারণা ঠিক নয়৷ ভিন্ন ভিন্ন রাস্তায়
আমার বাল্যকালে জুম্মার সময় এক হুজুর নামাজীদের জানাল, ‘মান্দ্রা গ্রামের কবিরাজ বাড়িতে এক নারীকে জোর করে হিন্দু বানানো হয়েছে৷ মেয়েটিকে উদ্ধার করতে হবে৷ আমরা একসাথে যাবো’৷ ফরজ নামাজ শেষ হওয়ার