বিজ্ঞানে মানুষের অগ্রগতি দেখে বিস্মিত হই। মূলত একশ বছরেই হয়েছে বিপুল অগ্রগতি । বিশ হাজার বছর আগের মানুষের সাথে তুলনা করতে গিয়ে ভাবি, কেন ও কিভাবে নিজেকে বদলালো মানুষ? বনে
সাপের ডিম থেকে দোয়েল পাখি আশা করতে পারি না৷ আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা ভয়ানকভাবেই একেকটা শিক্ষার্থীকে মৌলবাদী মূর্খে পরিণত করছে ৷ তারা হয়ে উঠছে তীব্র প্রতিক্রিয়াশীল ও সাম্প্রদায়িক৷ কেন? সভ্য দুনিয়া
আমাদের নারী জাগরণের অগ্রদূত বলা হয় বেগম রোকেয়াকে। শত বছর আগের তার কর্মকাণ্ড ওই সময়ের নারীরা খুব কমই জানতে পেরেছিল। আজকাল নারীরা আর বেগম রোকেয়ার খোঁজ রাখেন না। আমি অনেক
একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ্যার এক শিক্ষিকার সাথে কিছুটা ঘণিষ্ঠতা হল। আমরা একই বিষয়ে পড়েছি। একদিন হাঁটতে হাঁটতে তাকে এগিয়ে দিতে গিয়ে দেখলাম তিনি একটি কালি মন্দিরে যাবেন। কদিন পরে তিনি জানালেন,
অতীতকালে মানুষ বুঝতে পারতো না কেন সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্র গ্রহণ হয়? এখন প্রাইমারীর শিক্ষার্থীরাও তা জানে৷ বিভিন্ন জাতি গোষ্ঠী গ্রহণ নিয়ে বিভিন্ন ধারণা করে, যার সবগুলোই হাস্যকর ধরনের ভুল। বিভিন্ন
শূদ্র বা দলিত থেকে মুক্তিটাতো খুবই দরকার ছিল৷ চতুবর্ণ প্রথার মধ্যে থেকে কেন বছরের পর বছর স্বল্প সংখ্যক উঁচু শ্রেণির পায়ের তলায় থাকবো? শূদ্রর ছেলে কেন শূদ্রই হবে? দলিতের ছেলে
বাংলাদেশের মৌলবাদীরা উগ্র হলেও রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা না থাকায় তারা তস্করের ভূমিকায় রয়েছে৷ তারা ভিন্ন ধর্মের মানুষের উপর হামলা চালায় ও খুন করে চুপিসারে বা অতর্কিতে এবং ঘটনা ঘটিয়ে পালিয়ে যায়৷
ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধ একটি অসম যুদ্ধ । এটা এখন প্রমানিত সত্য। একটা সবল লোক দুর্বল লোক লড়াই লড়াই করা। সবল লোকতো লড়াই করতেই চায় কারণ সেতো জানে সে জিতবে। দুর্বল
ফারজানা ব্রাউনিয়া আমি আপনার সাথে একমত। আপনি একটি মহত কাজ করছেন।১৮ বছরের আগে মেয়েদের বিয়ে হলে তাদের অনেক শারীরিক জটিলতার মুখোমুখি হতে হয়। এ নিয়ে হয়েছে বহু লেখালেখি, দেশের আইন
” সততা” হচ্ছে মৌলিক পদার্থের মত। যার কোন পরিবর্তন বা রূপান্তর নেই। আপনি যে দেশের, যে সংস্কৃতির, যে ধর্মের হোন না কেন? সততা হচ্ছে প্রকৃত মানবতা। কারো ক্ষতি না করে