কিশমিশ আমাদের অতি পরিচিত এক উপাদান। পায়েস বা পোলাও যেনো কিশমিশ ছাড়া ঠিক জমেই না। রান্নার কাজে ব্যবহার হওয়ার পাশাপাশি অনেকে এমনি এমনি কিশমিশও খেয়ে থাকেন। মিনারেল, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও
মস্তিষ্ক মানবদেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। মস্তিষ্ক আমাদের স্মৃতি, অনুভূতি এবং চিন্তা নিয়ন্ত্রণ করে। মস্তিষ্ক যতই ব্যবহৃত হয়, ততই শক্তিশালী আর কার্যকর হয়। তবে দৈনন্দিন জীবনের এমন কিছু অভ্যাস আছে যা
কম বয়সে চুল পাকার সমস্যায় অনেকের রাতের ঘুম হারাম হয়ে যায়। বয়সের আগেই চুলে পাক ধরা নিয়ে অস্থিরতা ভর করে। চুল পেকে যাওয়া মানুষের জীবনের একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। বয়স হলেই
মুলা শীতকালীন একটি সবজি। অনেকেই এই সবজিটি খেতে পছন্দ করেন না। কিন্তু স্বাস্থ্য উপকারিতার কারণে মূলাকে সুপারফুড হিসেবে বিবেচনা করা হয়। খাদ্যতালিকায় কেন মুলা যোগ করবেন তা জানানো হয়েছে ‘ইন্ডিয়া
শীত এখনো সেভাবে পড়েনি। দিনে কিছুটা গরম, রাতে হালকা ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে শরীর খারাপ হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। এই সময় ঘরে ঘরে সর্দি-কাশির মতো রোগে ভুগছেন ছোট-বড় সকলে।
ছোট-বড় সবারই পছন্দের ডিম। এটি অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি খাদ্য। ওজন কমানো থেকে শুরু করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো – সব কিছুতেই ডিমের জুড়ি নেই। শরীরের অনেক সমস্যারও সমাধান করে ডিম।
রূচচর্চার ক্ষেত্রে বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় কোরিয়ান বিউটি বা কে-বিউটি। এই বিউটির অন্যতম উপাদান হল চাল ভেজানো পানি ও ভাতের ফ্যান। এই উপাদান দিয়ে ত্বক ও চুলের যত্ন সহজেই নেওয়া যায়। এর উপকারিতাও
আমাদের সার্বিক সুস্বাস্থ্য ও ভালো থাকার অন্যতম অনুষঙ্গ মানসিক স্বাস্থ্য। ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, বৈশ্বিক সংকট, প্রাকৃতিক, মানবসৃষ্ট দুর্যোগ ইত্যাদিতে মানসিক চাপ এবং অন্যান্য কারণে বিভিন্ন ধরনের মানসিক রোগ দেখা দেয়।
আমাদের সমাজে ধূমপানের ভয়াবহতা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশেষ করে নারীরা প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে ধূমপানের সংস্পর্শে আসছেন যা তাদের স্বাস্থ্যের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। কৈশোর এবং বয়ঃসন্ধিকালে ছেলেদের মাঝে ধূমপানের প্রবণতা
মাম্পস হলে ভাইরাসজনিত প্যারোটিড নামের লালাগ্রন্থির প্রদাহ। এটি অত্যন্ত সংক্রামক (ছোঁয়াচে)। হাঁচি-কাশির (ড্রপলেট) মাধ্যমে এই ভাইরাস ছড়ায়। এর ফলে জ্বর, মাথা ব্যথার সঙ্গে কানের সামনে ও নিচে বা চোয়ালের ওপরে