জীবনের গল্প -ডা. মোজাহিদুল হক পর্ব-৬১ ছাড়া ছাড়া মেঘ করেছে, এলোমেলো হাওয়া। বারান্দায় এসে দাঁড়ালাম, আকাশের দিকে তাকতেই মনে হলো আকাশে চৌরঙ্গির মতো চওড়া ছাইরঙা রাস্তা। আর সে রাস্তা দিয়ে
“আত্মকাহন” -ছায়েরা খুকু পর্ব-০৪ আমি তার দিকে চেয়ে রইলাম আর ভাবতে লাগলাম, এত সুন্দর একটা নিষ্পাপ মেয়ের জীবনে এত কিছু! না জানি সামনে আরো কত কাহিনি! সে আবার বলতে শুরু
‘আত্ম কাহন ‘ -ছায়েরা খুকু পর্ব – ০৩ শীলাঃ বিবাহের পরে একসপ্তাহ খুবই মজা ও আনন্দের মাঝে কাটলো। স্বামী অনেক ভালো। কিন্তু বিপত্তি সৃষ্টি হলো ওখানে, আমরা ছিলাম মধ্যবিত্ত পরিবারের
লজ্জা -মোঃ রাব্বি আমার গৌরব আমি এই দেশে জন্মেছি। আমার জন্ম সার্থক আমি বীরের সন্তান, অহংকার করি না। তবে, তোমাদের ঈর্ষা হয়? লজ্জা, পঞ্চাশ বছর পরেও মুক্তিযোদ্ধা পয়দা হয়
“আত্ম কাহন” -সায়েরা খুকু দ্বিতীয় পর্বঃ শীলা বলল শুনবি কাহিনি। আমি বললাম কেন নয়!দেখিসনা তোর পেছনে কেমন বেহায়ার মতো লেগে আছি চৌধুরী বাড়ির পাট ক্ষেতের জোঁকের মতো।সে হেসেই যেন সাড়া।
সময় ক্ষণ রয় -মোঃ রাব্বি সাদা কালোতেই আমি রয়ে গেলুম সদা। রঙের ঝলকে বেমালুম নিজেকে ভুলতে চাইনি। হয়তোবা পারি নাই তাই সাদা কালোতেই সদা। ক্ষণে ক্ষণে রঙের ঝলকে বদলায়
পর্ব ০১ চলছে এইচএসসি পরীক্ষা। পরীক্ষার হল পর্যন্ত পৌঁছাতে আমার সাথী ছিল শীলা। সে ছিল বিবাহিত। আমাদের সেন্টার ছিল একদম বাসার কাছেই। তাই যাওয়া আসার পথে হতো টুকিটাকি কথা। নব্বই
জীবনের গল্প -ডা. মোজাহিদুল হক পর্ব-৬০ হেমন্ত আসতে না আসতেই বিকেল পাঁচটা বাজলেই ঝুপ করে আলো পড়ে যায়। কেমন যেন অচেনা এক পার্থিব আলোয় চতুর্দিকে ডেকে যায়। ইদানিং অহনা অফিস
জীবনের গল্প ( ৬০) ডা. মোজাহিদুল হক হেমন্ত আসতে না আসতেই বিকেল পাঁচটা বাজলেই ঝুপ করে আলো পড়ে যায়। কেমন যেন অচেনা এক পার্থিব আলোয় চতুর্দিকে ডেকে যায়। ইদানিং অহনা
অস্তরাগে -কাকলী ভট্টাচার্য কুচো কুচো বরফ ঝিকোনো আলোয় এসো ভালোবাসা পেঁজা তুলোর শব্দহীন উড়ানের সুখে এসো ভালোবাসা অনেকদিনের হারিয়ে যাওয়া পথের বাঁকে দাঁড়ানো তুমি এসো সফেনঢেউ এর তীর ঝাপটানো